তিন মাসের বেতন হারানো শিক্ষকরা হলেন, টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার আহাম্মাদ আলী মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এ কে এম এ হামিদ, চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার বাগান বাজার উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক চৌধুরী মো. ইমাম উদ্দিন নুরী, বগুড়া সদর উপজেলার আলোর মেলা কেজি এন্ড হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক সুশীল কুমার পাল, খাগড়াছড়ি দিঘিনালা উপজেলার অনাথ আশ্রাম আবাসিক উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. সিরাজুল হক, বাগেরহাটের কচুয়া উপজেলার আন্ধারমানিক মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পিটনু মিত্র, পটুয়াখালীর দুমকি উপজেলার অংগারিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বাবুল চন্দ্র লস্কর।
মন্ত্রণালয়ের দেয়া তথ্যে দেখা গেছে, ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দের ১২ জুন জারি হওয়া এমপিও নীতিমালা ও জনবল কাঠামোতে কিছু নতুন পদ সৃষ্টি করা হয়েছিল। বিধান ছিল, এসব পদে নিয়োগে মন্ত্রণালয় আলাদা আদেশ জারি করবে। এ পদগুলো নবসৃষ্ট পদ নামে বহুল পরিচিত। এই দুই প্রতিষ্ঠান প্রধান আদেশ জারির আগেই ২য় চক্রে শিক্ষক নিয়োগের চাহিদা হিসেবে সে পদগুলোকে শূন্য দেখিয়ে ছিলেন। ফলে, সুপারিশ পাওয়া প্রার্থীরা এমপিওভুক্ত হতে পারছিলেন না। এনটিআরসিএর মেধা তালিকায় উত্তীর্ণ হয়েও প্রার্থীদের এ জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে ত্রুটিপূর্ণ চাহিদার জন্য। তাই প্রতিষ্ঠান প্রধানদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। তাই, এ ১৩ জন প্রতিষ্ঠান প্রধানের তিন মাসের এমপিও কর্তন করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরকে।