“নেশা” (নির্লোভ ও সাহসী সাংবাদিকতা) লেখক ও সাংবাদিক…. এস এম আওলাদ হোসেন।
লেখক ও সাংবাদিক.... এস এম আওলাদ হোসেন।
|
সময় নিউজ বিডিঃ
তোকে আমি ছাড়তে পারছি না।
তুই ও আমাকে ছাড়তে চাসনা।
অনেক চেষ্টা করি কিন্তু ছাড়তে পারিনা।
তোর জন্য আমি কতবার মৃত্যুর মুখোমুখি হয়েছি.?
কত শত অস্ত্র আমার প্রাণ কেড়ে নিতে চেয়েছে ?
আমার দীপ্ত সাহসী পথ চলা আমাকে দমিয়ে রাখতে পারেনি। তোকে নিয়ে আমি প্রতিটি পদক্ষেপকে এক একটি মিশন হিসাবে গ্রহণ করেছি। ভিষনকে প্রচণ্ড ভাবে ঘৃণা করেছি। ঘৃণা করেছি চাটুকারিতা।
মিশন গুলোকে আমি সফলতার মধ্য দিয়ে শেষ করেছি। অবশ্য মিশন সফল হতে আমাকে সবচেয়ে বেশি সহায়তা করেছে আমার নির্লোভ ও সাহসী “মন”।
প্রেরণা,ভালবাসা ও দোয়া ছিল অসহায়, সাধারণ মানুষ গুলোর। অধম্য সাহস আর নির্লোভ জীবনের প্রেরণা আমার সহধর্মিণী।
“নেশা” অনেক সময় তোর সাথে অভিমান করতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে গেছি। যখনই ভাবি অনেকতো হলো “নেশা” তুই আমাকে ছেড়ে এখন একটু দুরে থাক। সে আমাকে বলছে না তুইতো সস্তা বাহবা পাওয়া,পদে অধিষ্ঠিত হওয়া কিংবা স্বার্থ কে ত্যাগ করেছিস তাহলে কেন তুই “আমায়” ছেড়ে যাবি ?
তবুও কেন যে মাঝে মধ্যে অভিমান হয় ‘নেশা’ শব্দটির সাথে। তাও পারিনা,মানষিক ও শারিরিক ভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ি।
সুতরাং প্রিয় নেশা যতদিন বাঁছবো তোকে নিয়ে আমি স্বার্থ হীন ভাবে বাঁচতে চাই।
আমি তোর সঙ্গী হয়ে দেশ প্রেম থেকে অসহায় নির্যাতিত মানুষের,মাতৃভূমি ও সমাজের শৃংখলার স্বার্থে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করি।
‘নেশা’ তুই আমার সঙ্গী হয়ে থাকিস আজীবন।
আমি ও আমার নিখুঁত ভালবাসা উজাড় করে তোকে প্রেয়সী করব শুধুই দেশ,মাটি ও মানুষের কল্যাণে-হে প্রিয় ‘নেশা’।
আমি তোকে ভালবেসে মিশন তৈরি করার যৌবন দীপ্ত সাহসী মানষিকতা রাখি।
|