পুরান ঢাকায় জনশুমারি ও গৃহগণনায়ে বিএনসিসির সচেতনতামূলক র্যালি।
সাকিব হোসাইন জবি সংবাদদাতা।
|
জবি সংবাদদাতাঃ রাজধানী পুরান ঢাকায় জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ উপলক্ষ্যে সচেতনতামূলক র্যালি করেছে বাংলাদেশ ন্যাশনাল ক্যাডেট কোর (বিএনসিসি) এর সদস্যরা। গত রবিবার (১২ জুন) সকাল ১০ টায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, কবি নজরুল সরকারি কলেজ, শহীদ সোহরাওয়ার্দী সরকারি কলেজ এবং সিদ্ধেশ্বরী গার্লস কলেজ বিএনসিসি প্লাটুনের আয়োজনে জনসচেতনতার উদ্দেশ্যে একটি র্যালি অনুষ্ঠিত হয়। র্যালিটি ভিক্টোরীয়া পার্ক থেকে শুরু করে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাবাজার, সদরঘাট হয়ে ভিক্টোরীয়া পার্কে এসে শেষ হয়। র্যালিতে বিএনসিসি ক্যাডেটদের হাতে বিভিন্ন সচেতনতা মূলক ফেস্টুন, ব্যানার এবং লিফলেট বিতরণ করতে দেখা যায়। এসময়ে র্যালিতে অংশগ্রহণ করেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ও ১ বিএনসিসি ব্যাটালিয়নের ব্রাভো কোম্পানির কোম্পানি কমান্ডার ও অফিসার ইনচার্জ পিইউও আতিয়ার রহমান, শহীদ সোহরাওয়ার্দী সরকারি কলেজ বিএনসিসি প্লাটুনের এছাড়াও এসময় উপস্থিত ছিলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, কবি নজরুল সরকারি কলেজ, শহীদ সোহরাওয়ার্দী সরকারি কলেজ এবং সিদ্ধেশ্বরী গার্লস কলেজের বিএনসিসি ক্যাডেটবৃন্দ। উল্লেখ্য, দেশে আগামী ১৫ জুন থেকে শুরু হচ্ছে ষষ্ঠ ‘জনশুমারি ও গৃহগণনা-২০২২’। সপ্তাহব্যাপী এ জনশুমারি ও গৃহগণনা শেষ হবে ২১ জুন। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) জনশুমারি ও গৃহগণনা কার্যক্রম বাস্তবায়ন করবে। শুমারি শুরুর আগে ১৪ জুন রাত ১২টাকে ‘শুমারি রেফারেন্স পয়েন্ট/সময়’হিসেবে ধার্য করা হয়েছে। এবারই প্রথম ডিজিটাল পদ্ধতিতে জনশুমারি কার্যক্রম পরিচালিত হতে যাচ্ছে। একটি ওয়েবভিত্তিক ইনটিগ্রেটেড সেনসাস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (আইসিএমএস) প্রস্তুতসহ জিওগ্রাফিক্যাল ইনফরমেশন সিস্টেমে (জিআইএস) গণনা এলাকার বিভিন্ন পর্যায়ের কন্ট্রোল ম্যাপ প্রস্তুত করা হয়েছে। জনশুমারির তথ্য সংগ্রহ কার্যক্রমে শুমারি কর্মী হিসেবে সারাদেশে প্রায় ৩ লাখ ৭০ হাজার গণনাকারী, ৬৪ হাজার সুপারভাইজার এবং বিবিএসের সাড়ে ৪ হাজারের অধিক কর্মচারী এ প্রক্রিয়ার সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত থাকবেন। এছাড়া বিবিএসবহির্ভূত বিভিন্ন সরকারি দফতরের প্রায় ৯ শ’ কর্মচারী জোনাল অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। |