লক্ষ্মীপুরে সুশীল সমাজ ও গণমাধ্যমকর্মীদের সম্মান নিয়ে উদ্বিগ্ন অভিজ্ঞ মহল।
এস এম আওলাদ হোসেন, গণমাধ্যমকর্মী, লক্ষ্মীপুর।
|
সময় নিউজ বিডিঃ লক্ষ্মীপুরে সুশীল সমাজ ও গণমাধ্যম কর্মীদের সন্মান নিয়ে উদ্বিগ্ন স্থানীয় অভিজ্ঞ মহল।বিশেষ করে সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্যে এ সন্মানবোধ টুকু অনেকটাই উঠে গেছে বলে অভিজ্ঞ মহল ধারণা করছেন। সাম্প্রতিক সময়ে সরকারি আচার অনুষ্ঠানে সুশীল সমাজ ও গণমাধ্যম কর্মীদের আমন্ত্রণ জানাতে কৃপণতার ছাপ ফুটে উঠছে প্রতিনিয়ত। কেননা ইতিপুর্বে সাংবাদিকদের আমন্ত্রণ পত্র পাঠানো হতো স্ব,স্ব,পত্রিকা অফিসে অথবা প্রেস ক্লাবে।সুশীল ব্যক্তিদের ও একই ভাবে আমন্ত্রণ জানান হতো। কিন্তু এখন আর সেটি হয়না। কর্মকর্তাদের পোষা কতিপয় গণমাধ্যম কর্মীদের(যারা শুধু সরকারি কর্মকর্তাদের গুণকীর্তনে ব্যস্ত)তাদের মুঠো ফোনে জানিয়েই দায় সারেন কর্মকর্তারা। কোন সিনিয়র গণমাধ্যমকর্মী কিংবা সুশীলরা কেউ কোন অনুষ্ঠানে উপস্থিত হলেও নির্ধারিত আসনে স্থান না পেয়ে লজ্জায় অবনত হয়ে চলে যেতে হয়।কেননা নির্ধারিত আসনগুলি চাটুকার গণমাধ্যমকর্মী অথবা সমাজসেবী কিংবা সেচ্চাসেবী সংগঠনের কর্মী নামক বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা দখল করে বসে আছে। বহু মানুষের সমাগমে কর্মকর্তাগন বক্তব্য দিতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করলেও-গণমাধ্যম কর্মী, সুশীল সমাজের সমন্বয়ে কর্মপন্থা নির্ধারণে সঠিক দিক নির্দেশনা না পাওয়ায় সরকারি কর্মকাণ্ডে বিভ্রান্তির মধ্যে পড়তে হয় প্রতিনিয়ত। আর এর থেকে উত্তরণের চিন্তা বাদ দিয়ে জেলার সরকারি কর্তাব্যক্তিরা চাটুকারদের চাটুকারে অন্ধ হওয়ায় বিভিন্ন ক্ষেত্রে দ্বন্দ্বের অবতারণা ঘটছে অহরহ। |