স্বাধীনতা বিপন্ন-গণতন্ত্র মিথ্যাচার” পরিত্রাণের শপথ নিতে হবে আমাদের
এস এম আওলাদ হোসেন, লক্ষ্মীপুরঃ
|
সময় নিউজ বিডিঃ বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিপন্ন গনতন্র শুধুই মিথ্যাচার।এটা অস্বীকার মত এখন আর কিছুই নেই।কেউ ক্ষমতা জোরকরে আঁকড়ে থাকতে চায়।আবার কেউ জোর করে ক্ষমতা কেড়ে নিতে চায়।এলড়াইয়ের বলি হচ্ছি আমরা সাধারন মানুষ। আমাদের জীবনের নিরাপত্তা কোথায় ? এক দিকে সন্ত্রাসী বাহিনী অন্যদিকে সরকারকে বাঁচানোর জন্য আধা জল খেয়ে লাগা জনসাধারনের অর্থে লালিত পুলিশ বাহিনী।জীবনের নিরাপত্তার ভয়ে আতংকিত সাধারন মানুষ। রাজধানী ঢাকা ব্যতিত সারা দেশের চিএ এমন। শেখ মজিব স্বাধীকার আন্দোলনের ডাক কিংবা জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষনা যদি দেশটা ঐ দু পরিবারের হয়ে যায়-তাহলে লক্ষ কোটি মুক্তিকামী মানুষ কার জন্য মুক্তিযুদ্ধ করেছিল বলতে পারেন ? বর্তমান শাসক শেখ হাসিনা আর বিরোধী আন্দোলনের নেত্রী খালেদা জিয়াকে জনতার মঞ্চে এনে প্রশ্ন করা উচিৎ।শেখ মজিব /জিয়া সহ মুক্তিকামী মানুষ কেন যুদ্ধ করেছিল ? যুদ্ধ যদি দেশের জন্য হয়ে থাকে তাহলে এ কয়দিনের ক্ষমতার লড়াইয়ে জনসাধারণ প্রান হারাবে কেন ? সরকার কে ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখতে জনতার অথের্থলালিত বৃটিশের তৈরী পুলিশ বাহিনীর মানবতাবিরোধী অপরাধ করছে অহরহ।তাদের অপরাধ দমন নীতি অপরাধী কিংবা অস্হীতিশীল কারীদের বিরুদ্ধে না হয়ে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে অপরাধীর সহায়তায় সাধারন মানুষের উপর ষ্টিম রোলার চালাচ্ছে। জনসাধারনের যেখানে স্বাধীনতা বিপন্ন- সেখানে রাজনীতি বিদদের গণতন্ত্রের কথা শুধুই মিথ্যাচার নয়কি ? জনগনের অর্থে লালিত দেশের অতন্দ্র প্রহরী সেনা নৌ ও বিমান বাহিনী এবং বৃটিশ নয় আধুনিক পুলিশ ও র্যপিড এ্যকশন ব্যটালিয়ন কে রাজ নৈতিক বলয় থেকে বেরিয়ে এসে বাংলাদেশের জনমানুষের বিপন্ন স্বাধীনতা কে ফিরিয়ে আনতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে। দেশব্যাপী সন্ত্রাস দমন অবৈধ অস্র উদ্ধার ও অপরাজনীতি বন্ধ করে স্হীতিশীল অবস্হায় ফিরিয়ে আনতে হবে। এরপর রাজনীতি বিদরা যখন সঠিক গণতন্ত্র শিখবেন তখন একটি গ্রহন যোগ্য নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গণতন্রের শুভ সূচনা করবেন।এমন প্রত্যাশা আজ ষোল কোটি মানুষের। |